চিংড়ি পোলাও রান্নার জনপ্রিয় একটি বাঙালি স্পেশালিটি। এটি খুবই স্বাদময় এবং তাদের অসাধারণ ফ্লেভারের জন্য পরিচিত। নীচে চিংড়ি পোলাও তৈরি করার একটি সাধারিত রেসিপি দেওয়া হয়েছে:
উপকরণ:
১.২৫০ গ্রাম বাসমতি চাল.
২.১৫০ গ্রাম চিংড়ি (শুঁটকি চিংড়ি হলে ভালো).
৩. ১ কাপ ডিম, ভালো করে ফেটে নিন.
৪. ১ কাপ পেঁয়াজ, কাটা হয়ে পেড়া.
৫. ১/২ কাপ টমেটো, কাটা হয়ে পেড়া.
৬. ১/২ কাপ আলু, ছোট কাটা.
৭. ১/২ কাপ মুখোস্ত্র, কাটা হয়ে পেড়া.
৮. ১/২ কাপ তেল.
৯. ২ টি লবণ.
১০. চা-চামচ গরম মসলা
১১. ১/২ চা-চামচ হলুদ গুঁড়া
১২. ১ চা-চামচ কাজু বাদাম বাটা
১৩. ১ চা-চামচ জিরা গুঁড়া
১৪. ১টি দারচিনি
১৫.২ টি কার্ডমম
১৬. ২ টি লবঙ্গ
প্রণালি:
১.বাসমতি চাল ধুয়ে সেদ্ধ করুন এবং তারপর সাইভ করে রাখুন।
২.একটি পাত্রে তেল গরম করে পেঁয়াজ দিয়ে তাতে সেদ্ধ করা চিংড়ি দিয়ে ভালো করে সেদ্ধ করুন। এরপর চিংড়ি তুলে রাখুন।
৩.একটি পাত্রে তেল গরম করে তাতে জিরা, দারচিনি, কার্ডমম, লবঙ্গ দিয়ে মসলা গুলি ফুটিয়ে নিন।
৪.এবার তাতে টমেটো দিয়ে নিন এবং মসলা ভালো করে ফোটিয়ে নিন। টমেটো সমর্থন হলে তাতে হলুদ গুঁড়া ও দিন।
৫.এরপর আলু, মুখোস্ত্র এবং সেদ্ধ করা চিংড়ি দিয়ে দিন। সবকিছু ভালো করে করে মিশিয়ে নিন।
৬.এবার এতে সেদ্ধ করা চাল দিয়ে দিন এবং ভালো করে মিশান। চাল স্বাদ মাপকরে লবণ দিয়ে দিন।
৭.এরপর ডিম দিয়ে দিন এবং চিংড়ি পোলাও মিশানো চালটি সমাপ্ত হলে দারুচিনি, কার্ডমম, লবঙ্গ ও কাজু বাদাম বাটা দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিন।
চিংড়ি পোলাও খাওয়ার উপকারিতা অনেক গুলি আছে, এটি মোটামুটি সুস্বাদু, সুস্থ, এবং পোষণবান খাদ্যের একটি অংশ। চিংড়ি পোলাও খেতে এবং তৈরি করতে এই সমৃদ্ধ খাদ্যের কিছু উপকারিতা মনে হতে পারে:
উচ্চ প্রোটিন: চিংড়ি পোলাও একটি উচ্চ প্রোটিন সোর্স, যা শরীরের উচ্চ প্রোটিন প্রয়োজনে সাহায্য করতে পারে। প্রোটিন শরীরের মাংসপেশী তৈরি, উন্নত ইমিউন সিস্টেম, এবং অন্যান্য শারীরিক কাজে অসংখ্য উপকারিতা দেয়।
মিনারল এবং ভিটামিন: চিংড়ি পোলাও মিনারলস এবং ভিটামিনের একটি ভাল উৎস, যা শরীরের যত্নের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এটি হাঁটুবা স্বাস্থ্য এবং উন্নত দৃষ্টির জন্য উপকারী হতে পারে।
উচ্চ ফোসফোরাস ও সেলেনিয়াম: চিংড়ি ভিটামিন এ, ফোসফোরাস, এবং সেলেনিয়ামে অমৃত, যা অস্ত্রোসত্রে শরীরের ভিটামিন এ এবং আণু প্রয়োজন হয়ে।
চিংড়ির শক্তির উৎস: চিংড়ি একটি উচ্চ শক্তির খাদ্য, যা দীর্ঘকালে এবং দীর্ঘস্থিতিতে শক্তিতে থাকতে সাহায্য করতে পারে।
কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ: চিংড়ি পোলাও অল্প কোলেস্টেরল এবং ট্রিগ্লিসাইডসের সাথে সাহায্য করতে পারে, যা হৃদরোগে কম জোখম করতে সাহায্য করতে পারে।
এই খাদ্যের মাধ্যমে স্বাস্থ্যকর উপকারিতা নিতে, সঠিক মাত্রাতে এবং প্রস্তুতি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে চিংড়ি পোলাও খাওয়া গুছাতে হবে।
Eating Shrimp Pulao Offers Several Benefits As it is a Delicious, Nutritious, And Wholesome Dish. Here are some Advantages Of Consuming Shrimp Pulao:
High Protein Content: Shrimp pulao is a rich source of protein, aiding in muscle development, immune system enhancement, and providing numerous other bodily functions. Protein is essential for overall health and well-being.
Rich in Minerals and Vitamins: Shrimp pulao provides a good dose of essential minerals and vitamins, contributing to overall health. It contains Vitamin A, phosphorus, and selenium, which are vital for maintaining healthy bones, improving vision, and acting as antioxidants.
Phosphorus and Selenium: Shrimp is a good source of phosphorus and selenium, contributing to the body's requirements for these essential nutrients. Phosphorus is crucial for bone health, and selenium acts as a powerful antioxidant, protecting cells from damage.
freefireworld
Energy Boost: Shrimp pulao is a high-energy food, providing a sustained energy source that can be beneficial for prolonged periods of physical activity and endurance.
Shrimp pulao is known to be relatively low in cholesterol and triglycerides, making it a heart-healthy option. Consuming it in moderation can contribute to maintaining healthy cholesterol levels and reducing the risk of heart-related issues.
Incorporating shrimp pulao into your diet can offer a tasty and nutritious alternative, providing essential nutrients for overall health. It is important to consume it in a balanced manner as part of a well-rounded diet to maximize its benefits.
